Scholarships আজকাল পড়াশোনার খরচ নেহাত কম নয়। পরিবারের বোঝা কমাতে তাই এগিয়ে আসতে হয় ছাত্র-ছাত্রীদেরই। তবে নিজের পড়াশোনা সামলে টাকা রোজগার করা খুবই মুশকিল। এ সময় মুশকিল সহজ হয়ে আসে স্কলারশিপ।Scholarships for West Bengal
Scholarships স্কলারশিপ তালিকা (Scholarship List Table)
ক্র. | স্কলারশিপের নাম (বাংলা) | Scholarship Name (English) |
---|---|---|
1 | স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ | Swami Vivekananda Merit Cummins Scholarship |
2 | নবান্ন স্কলারশিপ | Nabanna Scholarship |
3 | ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টাল বৃত্তি | National Scholarship Portal |
4 | ঐক্যশ্রী প্রকল্প | Aikyashree Scholarship |
5 | ওয়েসিস স্কলারশিপ | OASIS Scholarship |
6 | শিক্ষাশ্রী প্রকল্প | Sikkhashree Prakalpa |
7 | কন্যাশ্রী প্রকল্প | Kanyashree Prakalpa |
8 | সীতারাম জিন্দাল স্কলারশিপ | Sitaram Jindal Scholarship |
9 | জিপি বিড়লা স্কলারশিপ | GP Birla Scholarship |
10 | জগদীশচন্দ্র বোস স্কলারশিপ | Jagadish Chandra Bose Scholarship |
11 | কে.সি মাহিন্দ্রা স্কলারশিপ | KC Mahindra Scholarship |
12 | প্রিয়মবদা বিরলা স্কলারশিপ | Priyamvada Birla Scholarship |
13 | অনন্ত মেরিট স্কলারশিপ | Anant Merit Scholarship |
14 | স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী মেরিট কাম মিন্স স্কলারশিপ | Swami Dayanand Saraswati Merit Cummins Scholarship |
15 | পারম্পরিক স্কলারশিপ | Paramparik Scholarship |
1. স্বামী বিবেকানন্দ মারিট-কাম-মীন’স Scholarships (SVMCM)
Scholarships পরিচিতি ও উদ্দেশ্য
“বিকাশ ভবন স্কলারশিপ” নামেই অধিক পরিচিত, West Bengal Higher Education Department‑এর অধীনে পরিচালিত এই স্কলারশিপটি মেধা ও আর্থিক দুটো ভিত্তিতেই বরাদ্দ হয়, যেটি উচ্চমাধ্যমিক থেকে শুরু করে আন্ডার‑পিজিতে পর্যন্ত প্রযোজ্য। এটি মূলত সামুদ্রিক কমিউনিটির ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্য।
– যোগ্যতা
• পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তসীমার অন্তর্গত স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
• শ্রেণি ১০/১২ বা আন্ডারগ্র্যাজুয়েশনে নির্দিষ্ট উর্ত্তীর্ণ মার্কস থাকা আবশ্যক:
• উচ্চমাধ্যমিক প্রয়োজন: ≥ ৭৫%
• গ্র্যাজুয়েশন স্তরে: ≥ ৫৩% (Arts/Science), ≥ ৫৫% (Engineering)
• বার্ষিক পারিবারিক আয় সীমা: ₹২.৫ লক্ষের বেশি না হওয়া।
– আর্থিক সহায়তা
• ₹১২,০০০ – ₹৯৬,০০০/বছর, অনুক্রমাপেক্ষা ক্লাস ও পড়াশোনার স্তরে ইভ্যালুয়েটেড হয় ।
– আবেদন পদ্ধতি
• সরকারি ও অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন: https://svmcm.wb.gov.in অথবা WBMDFC‑এর নিউ মাইনরিটি পোর্টাল ।
• নবাবন্না (Nabanna) স্কলারশিপ–এর অন্তর্গত, যার মাধ্যমে ₹১০,০০০ এককালীন ভর্তুকি পাওয়া যায় ।
2. নবান্ন Scholarships(Nabanna Scholarship):
নবান্ন Scholarships পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল (CMRF) থেকে প্রদান করা হয়। এই বৃত্তি উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরে অধ্যয়নরত মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য। প্রতি বছরে একবার এই স্কলারশিপের আবেদন নেওয়া হয়। আবেদনপত্রের সঙ্গে নম্বরপত্র, ইনকাম সার্টিফিকেট ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দিতে হয়। নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীদের এককালীন বা বার্ষিক আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।https://wbgovjobs.com/

3.ন্যাশনাল Scholarships পোর্টাল (NSP) বৃত্তি:
ন্যাশনাল স্কলারশিপ পোর্টাল (NSP) হল ভারত সরকারের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন শিক্ষাবৃত্তির জন্য আবেদন করা যায়। এখানে প্রাক-ম্যাট্রিক, পোস্ট-ম্যাট্রিক, মেরিট কাম মিন্স, এবং বিভিন্ন সংখ্যালঘু বা অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বিশেষ বৃত্তি উপলব্ধ। আবেদন অনলাইনে করা হয় এবং নির্ধারিত যোগ্যতার ভিত্তিতে নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীদের ব্যাঙ্কে টাকা জমা পড়ে। এটি শিক্ষার্থীদের একটি সহজ ও কেন্দ্রীভূত পদ্ধতিতে বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ দেয়। Click https://scholarships.gov.in
4.ঐক্যশ্রী প্রকল্প (Aikyashree Scholarship):
ঐক্যশ্রী স্কলারশিপ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, যা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের (মুসলিম, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, শিখ, পারসি ও জৈন) ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষায় সহায়তা করে। এই স্কলারশিপ প্রাক-ম্যাট্রিক, পোস্ট-ম্যাট্রিক ও মেরিট কাম মিনস স্কিমের আওতায় দেওয়া হয়। এটি মেধা ও আর্থিক প্রয়োজনে ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। অনলাইনে আবেদন করতে হয় এবং নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি আর্থিক সহায়তা পাঠানো হয়। ঐক্যশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করা হয়। Click wbmdfcscholarship.in

5.Oasis Scholarships (Pre-/Post‑Matric) (SC/ST/OBC)
– পরিচিতি
Backward Classes Welfare Department‑এর মাধ্যমে পরিচালিত; SC/ST/OBC শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রথম থেকে পিজি–পর্যন্ত সহায়তা করে। প্রি‑ম্যাট্রিক (9‑10) ও পোস্ট‑ম্যাট্রিক (11–PG) উভয় স্তরে বিদ্যমান।
– যোগ্যতা ও সীমা
• মার্কস: ≥ ৫০% পুনর্নবীকরণ ও ফ্রেশ–উভয় ক্ষেত্রে।
• আয়ের সীমা: SC/ST – ₹২–২.৫ লক্ষ, OBC – ₹১ লক্ষ/বছর।
• SC/ST/OBC ক্যাটাগরির অন্তর্গত দিশার্থীদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ‑এর ডোমিসাইল প্রয়োজন ।
– আর্থিক সহায়তা
• Pre‑Matric: ₹১৫০–₹৭৫০/মাস + adhoc অনুদান ₹১,০০০/বছর ।
• Post‑Matric: ₹১৬০–₹১২০০/মাস, কোর্স অনুযায়ী ভিন্নতা থাকতে পারে ।
– আবেদন
• Oasis কেন্দ্রিয় পোর্টাল: oasis.gov.in
6.শিক্ষাশ্রী প্রকল্প (Sikkhashree Prakalpa):
শিক্ষাশ্রী প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দপ্তরের একটি উদ্যোগ, যা তপশিলি জাতি ও উপজাতি সম্প্রদায়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ুয়াদের জন্য এই বৃত্তি প্রদান করা হয়। আবেদন স্কুলের মাধ্যমে করা হয় এবং নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীদের এককালীন আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়, যাতে তারা লেখাপড়ায় উৎসাহিত হয় এবং ড্রপআউট কমে।


7. কন্যাশ্রী প্রকল্প
– পরিচিতি ও উদ্দেশ্য
২০১৩ সালে শুরু, উচ্চমাধ্যমিক ছাত্রীদের পড়াশোনায় উৎসাহিত করে যাতে তারা বিবাহে আগ্রসর না হয়। UN ডিজিটাল অ্যাওয়ার্ডে ‘best social service project’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ।
– উপকরণ
• K1: বাৎসরিক ₹১,০০০ (১৩–১৮ বছর পড়ুয়া অবিবাহিত মেয়েদের জন্য) ।
• K2: বয়স ১৮ ঠিক হলে এককালীন ₹২৫,০০০ (শিক্ষা বা প্রযুক্তি কোর্সে নিবেদিত রাখলে) ।
• আয় সীমা: সাধারণের জন্য ₹১.২ লক্ষ বা তার নিচে, বিশেষ/জেএজ পরিবারের ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল।
– আবেদন
• অনলাইনে বা কন্যাশ্রী ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা যায়।
• প্রতি বছর মনোনীত দিনগুলোতে ও স্থানীয় খালিসা অফিসগুলোতে প্রচারণা সমন্বিত।
– গুরুত্ব
-বিদ্যালয় ছেড়ে বিবাহ বন্ধন ও কর্মজীবন বৃদ্ধিতে বাধা রোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করছে।
8.সীতারাম জিন্দাল স্কলারশিপ (Sitaram Jindal Scholarship):
সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত এই স্কলারশিপটি বিভিন্ন স্তরের ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য। মাধ্যমিক থেকে স্নাতকোত্তর স্তর পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা এর জন্য আবেদন করতে পারে। আবেদনকারীদের মেধা ও আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে মাসিক বা বার্ষিক আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। এটি একটি বেসরকারি শিক্ষাবৃত্তি, যা শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
9.জি.পি. বিড়লা Scholarships (GP Birla Scholarship):
জি.পি. বিড়লা স্কলারশিপ হল একটি বেসরকারি শিক্ষাবৃত্তি, যা পশ্চিমবঙ্গের মেধাবী ও আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় সহায়তা করতে প্রতি বছর প্রদান করা হয়। মাধ্যমিকে উচ্চ নম্বর প্রাপ্ত এবং বিভিন্ন শাখায় (বিজ্ঞান, বাণিজ্য, মানবিক) স্নাতক স্তরে ভর্তি হওয়া ছাত্রছাত্রীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক নির্দিষ্ট আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়, যা টিউশন ফি, বই ও অন্যান্য খরচে কাজে লাগে। আবেদন অনলাইনে জমা দেওয়া হয় এবং নির্বাচন মেধা ও প্রয়োজনের ভিত্তিতে হয়।
10.জগদীশচন্দ্র বোস Scholarships (Jagadish Chandra Bose Scholarship)
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচ্চশিক্ষা দপ্তর কর্তৃক পরিচালিত একটি শিক্ষাবৃত্তি, যা মূলত বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহিত করতে প্রদান করা হয়। এই বৃত্তি সেইসব ছাত্রছাত্রীদের জন্য, যারা উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে উচ্চ নম্বর পেয়ে স্নাতক স্তরে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেছে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা মাসিক নির্দিষ্ট পরিমাণ আর্থিক সহায়তা পান, যা তাদের পড়াশোনার খরচ বহনে সহায়ক হয়। এই স্কলারশিপের মাধ্যমে মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের বিজ্ঞানচর্চায় আগ্রহী করে তোলা হয়। অনলাইনে আবেদন করতে হয় এবং নির্বাচন হয় মূলত একাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতে। এটি পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটি সম্মানজনক বৃত্তি।
11.কে.সি মাহিন্দ্রা স্কলারশিপ (KC Mahindra Scholarship):
কে.সি. মাহিন্দ্রা এডুকেশন ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত এই বৃত্তি মূলত উচ্চতর প্রযুক্তি ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষার জন্য বিদেশে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক ভারতীয় ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া হয়। নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীরা উচ্চ অঙ্কের শিক্ষাবৃত্তি বা ইন্টারেস্ট-ফ্রি লোন পান। আবেদনকারীদের একাডেমিক রেজাল্ট, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয়।

12.প্রিয়মবদা বিরলা স্কলারশিপ (Priyamvada Birla Scholarship)
একটি শিক্ষাবৃত্তি, যা এম.পি. বিরলা ফাউন্ডেশন দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি পশ্চিমবঙ্গের উচ্চমাধ্যমিক পাশ করা মেধাবী ও আর্থিকভাবে দুর্বল ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রদান করা হয়, যারা স্নাতক স্তরে সাধারণ বিভাগে পড়াশোনা শুরু করছে। প্রতি বছর নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়, যা তাদের শিক্ষার খরচ বহন করতে সাহায্য করে। এই বৃত্তির লক্ষ্য হল প্রতিভাবান ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী করে তোলা এবং আর্থিক দিক থেকে সহায়তা প্রদান। আবেদন প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন হয় এবং নির্বাচনের ভিত্তি হয় মেধা ও প্রয়োজনের উপর।
13. অনন্ত মেরিট স্কলারশিপ (Anant Merit Scholarship)
একটি বেসরকারি শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচি, যা মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা চালিয়ে যেতে সাহায্য করার জন্য প্রদান করা হয়। এই বৃত্তি মূলত মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, বা সমতুল পরীক্ষা উত্তীর্ণ ও স্নাতক স্তরে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য। নির্বাচিত ছাত্রছাত্রীদের বার্ষিক আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়, যা টিউশন ফি, বই কেনা বা অন্যান্য শিক্ষাগত খরচে সহায়ক হয়। অনলাইনে আবেদন করতে হয় এবং প্রার্থী নির্বাচন করা হয় একাডেমিক ফলাফল, আর্থিক অবস্থা ও পারিবারিক পটভূমির ভিত্তিতে। এই বৃত্তি শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
14.স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী মেরিট কাম মিন্স স্কলারশিপ (Swami Dayanand Saraswati Merit cum Means Scholarship):
APPLICATION HEAR

এই স্কলারশিপটি উচ্চশিক্ষারত মেধাবী ও আর্থিকভাবে দুর্বল ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য, বিশেষ করে যারা ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল, আইআইটি, এনআইটি বা পেশাদার কোর্সে পড়ছে। বার্ষিক আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয় এবং আবেদন অনলাইনে করতে হয়। এই বৃত্তির লক্ষ্য হল যোগ্য ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করা।
15.পারম্পরিক স্কলারশিপ (Paramparik Scholarship)
একটি বেসরকারি শিক্ষাবৃত্তি, যা আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা কিন্তু মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রদান করা হয়। মূলত মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর যারা ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল, ন্যাচারাল সায়েন্স বা অন্যান্য পেশাদার কোর্সে ভর্তি হয়েছে, তাদের এই বৃত্তি দেওয়া হয়। পারম্পরিক সংস্থা সরাসরি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য যাচাইয়ের পর আর্থিক সহায়তা প্রদান করে। এই বৃত্তি এককালীন নয়, বরং ধারাবাহিকভাবে কোর্স চলাকালীন সময়ে দেওয়া হয়। আবেদনকারীকে ইমেল বা চিঠির মাধ্যমে আবেদন করতে হয় এবং নির্বাচনে মেধা ও আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করা হয়।